Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Welcome to the web portal of the Department of Inspection for Factories and Establishments under the Ministry of Labor and Employment, Office of the Deputy Inspector General, Rangpur. Protection at work, arrears of wages, accident compensation, government declared minimum wages, maternity welfare facilities, daily working hours, appointment letter, identity card, service book, various types of workers working in factories/shops/establishments under Rangpur, Kurigram, Lalmonirhat, Nilphamari and Gaibandha districts under the jurisdiction of this office. Any complaints related to employment including leave, unlawful retrenchment/termination/dismissal of workers can be reported directly or by calling the Directorate's Labor Helpline 16357 (Toll Free). 16357 (toll free) helpline can be availed for any labor related information or advice besides complaints of any workplace violence/unpleasant incidents. The identity of the informant/complainant is kept confidential upon request.


Frequently Asked Question

*নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এবং এর তফসিলসমূহের আলোকে প্রদান করা হয়েছে। কোন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক নিয়োগ সংক্রান্ত নিজস্ব চাকুরিবিধি থাকতে পারবে, কিন্তু এই প্রকার কোন বিধি বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর কোন বিধান হতে কম অনুকুল হতে পারবে না।

 

সাধারণ বিষয়াবলী

প্রশ্ন ১- বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ কোন কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না?

উত্তরঃ     ক। সরকার বা সরকারের অধীনস্থ কোন অফিস;

               খ। সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস;

               গ। সমরাস্ত্র কারখানা;

               ঘ। অসুস্থ, অক্ষম, বৃদ্ধ, দুঃস্থ, প্রতিবন্ধী, এতিম, পরিত্যক্তা মহিলা বা শিশু অথবা বিধবাদের চিকিৎসা, যত্ন বা সেবার জন্য পরিচালিত অলাভজনক প্রতিষ্ঠান;

               ঙ। প্রকাশ্য প্রদর্শনীতে খুচরা বেচাকেনার লক্ষ্যে স্থাপিত দোকানপাট বা স্টল;

               চ। প্রকাশ্য মেলায় বা বাজারে ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে স্থাপিত দোকানপাট বা স্টল;

               ছ। অলাভজনক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠান;

               জ। অলাভজনক ছাত্রাবাস বা মেস, হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার;

               ঝ। সাধারণত পাঁচ জনের কম শ্রমিক কাজ করে এমন কোন কৃষি খামার;

               ঞ। মালিক কর্তৃক পরিবারের সদস্যগণের সাহায্যে পরিচালিত হয় এবং মজুরীর বিনিময়ে কোন শ্রমিক নিযুক্ত থাকেন না এমন কোন প্রতিষ্ঠান; [ধারা ১(৪)]

প্রশ্ন ২- কাজের ধরণ ও প্রকৃতির ভিত্তিতে শ্রমিককে কত শ্রেণীতে বিভক্ত করা যাবে?

উত্তরঃ  ৭টি শ্রেণীতে, যথা- ক। শিক্ষাধীন খ। বদলী গ। সাময়িক ঘ। অস্থায়ী ঙ। শিক্ষানবিস চ। স্থায়ী ছ। মৌসুমী [ধারা ৪(১)]

প্রশ্ন ৩- শ্রমিকের শিক্ষানবিসকাল কত সময়ের জন্য?

উত্তরঃ কেরানী সংক্রান্ত কাজে নিযুক্ত শ্রমিকের ক্ষেত্রে- ৬ মাস, অন্যান্য ক্ষেত্রে- ৩ মাস। [ধারা ৪(৮)]

প্রশ্ন ৪- কখন মালিক কারখানার বা প্রতিষ্ঠানের কাজ বন্ধ রাখতে পারেন?

উত্তরঃ অগ্নিকান্ড, আকস্মিক বিপত্তি, যন্ত্রপাতি বিকল, মহামারি, দাঙ্গা হলে। [ধারা ১২(১)]

প্রশ্ন ৫- কখন মালিক আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে পারেন?

উত্তরঃ বে-আইনী ধর্মঘটের কারণে মালিক আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে পারেন। [ধারা ১৩(১)]

প্রশ্ন ৬- ন্যূনতম কতদিন বাস্তবে কাজ করলে তা এক বৎসর বা ছয় মাস বলে গণ্য হবে?

উত্তরঃ ২৪০ দিন হলে এক বৎসর, ১২০ দিন হলে ছয় মাস। [ধারা ১৪(১)]

প্রশ্ন ৭- লে-অফ কালে বা লে-অফ এর সর্বোচ্চ সময় অতিবাহিত হলে শ্রমিকের ক্ষতিপূরণমূলক মজুরী কত?

উত্তরঃ কোন পঞ্জিকা বৎসরে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত লে-অফ করলে- মোট মূল মজুরীর অর্ধেক এবং আবাসিক ভাতা সম্পূর্ণ, ৪৫ দিনের উর্ধ্বে ন্যূনতম ১৫ দিনের জন্য মোট মূল মজুরীর এক চতুর্থাংশ এবং আবাসিক ভাতা। উদাহরণঃ কোন শ্রমিকের মূল মজুরী ৮,০০০ টাকা এবং আবাসিক ভাতা ৩,০০০ টাকা হলে এবং তাকে ৩০ দিনের জন্য লে-অফ করা হলে, লে-অফের জন্য ক্ষতিপূরণমূলক মজুরী হবে ৮০০০ × ১/২ বা ৪,০০০ টাকা এবং ৩,০০০ টাকা নিয়ে সর্বমোট ৭,০০০ টাকা। [ধারা ১৬]

প্রশ্ন ৮- লে-অফকৃত শ্রমিক কোন কোন ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ পাবেন না?

উত্তরঃ (১) একই মালিক/প্রতিষ্ঠানের অধীন একই শহরে বা ৮ কিঃমিঃ এর মধ্যে বিকল্প পদে একই মজুরীতে কাজ করতে অস্বীকার করলে।

(২) মালিকের নির্দেশ সত্ত্বেও লে-অফের সময়ে দিনে কর্ম-সময়ের মধ্যে কোন নির্দিষ্ট সময়ে হাজিরা না দিলে। [ধারা ১৮]

প্রশ্ন ৯- শ্রমিকের মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ কত হবে?

উত্তরঃ অন্তত ২ বছরের অধিককাল চাকুরীরত থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে- (১) প্রত্যেক পূর্ণ বৎসর বা ৬ মাসের অধিক সময়ের জন্য ৩০ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি, যা অধিক হবে, এবং (২) প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় বা কর্মকালীন দূর্ঘটনার কারণে পরবর্তী মৃত্যুর ক্ষেত্রে প্রত্যেক পূর্ণ বৎসর বা ৬ মাসের অধিক সময়ের জন্য ৪৫ দিনের মজুরী অথবা গ্রাচুইটি, যা অধিক হবে । উল্লেখ্য, এই অর্থ মৃত শ্রমিক চাকুরী হতে অবসর গ্রহণ করলে যে অবসর জনিত সুবিধা প্রাপ্ত হতেন, তার অতিরিক্ত হিসেবে প্রদেয় হবে। [ধারা ১৯]

প্রশ্ন ১০- মৃত শ্রমিকের মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ কে পাবে?

উত্তরঃ মৃত শ্রমিকের মনোনীত কোন ব্যক্তি, অথবা মনোনীত ব্যক্তির অবর্তমানে তার কোন পোষ্য।

প্রশ্ন ১১- মালিক কখন শ্রমিককে ছাঁটাই করতে পারবে এবং এ ক্ষেত্রে শ্রমিকের প্রাপ্ত সুবিধাদি কি কি?

উত্তরঃ শ্রমিক ছাঁটাই করা যাবে- (১) প্রয়োজনের অতিরিক্ততা হলে; (২) লে-অফ এর সর্বোচ্চ সময় অতিবাহিত হলে, শ্রমিকের প্রাপ্য সুবিধাদি- (১) এক মাসের নোটিশ পে (নোটিশ না দিয়ে থাকলে) সহ প্রত্যেক পূর্ণ বছরের জন্য ৩০ দিনের মজুরী/ গ্র্যাচুইটি যা অধিক। [ধারাঃ ২০]

প্রশ্ন ১২- বিনা নোটিশে বা নোটিশের পরিবর্তে বিনা মজুরিতে মালিক কখন শ্রমিককে বরখাস্ত করতে পারবে?

উত্তরঃ (১) ফৌজদারি অপরাধের কারণে, (২) ধারা-২৪ এর অধীন অসদাচরণ করে থাকলে। [ধারা ২৩]

প্রশ্ন ১৩- শ্রমিকের অপসারণজনিত প্রাপ্য সুবিধা কি?

উত্তরঃ প্রত্যেক পূর্ণ বছরের জন্য ১৫ দিনের মজুরি। [ধারা ২৩(৩)]

প্রশ্ন ১৪- কোন গুরুতর অসদাচরণের জন্য মালিক কর্তৃক শ্রমিক বরখাস্ত হলে কোন ক্ষতিপূরণ পাবেন না?

উত্তরঃ (১) ধারা ২৩(৪)(খ)- চুরি/আত্মসাৎ/প্রতারণা

(২) ধারা ২৩(৪)(ছ)- উচ্ছৃঙ্খলতা/দাঙ্গা/অগ্নিসংযোগ/ভাঙচুর

প্রশ্ন ১৫- বরখাস্ত ব্যতীত অন্যভাবে মালিক শ্রমিকের চাকুরির অবসান করতে গেলে কি ব্যবস্থা নিবেন?

উত্তরঃ স্থায়ী শ্রমিকের ক্ষেত্রে- (১) মাসিক মজুরি ভিত্তিতে হলে ১২০ দিনের পূর্বে নোটিশ অথবা নোটিশ পে; (২) মাসিক মজুরি ভিত্তিতে না হলে ৬০ দিন পূর্বে নোটিশ অথবা নোটিশ পে। অস্থায়ী শ্রমিকের ক্ষেত্রে- (১) মাসিক মজুরি ভিত্তিতে হলে ৩০ দিনের পূর্বে নোটিশ অথবা নোটিশ পে; (২) মাসিক মজুরি ভিত্তিতে না হলে ১৪ দিন পূর্বে নোটিশ অথবা নোটিশ পে। [ধারা ২৬]

প্রশ্ন ১৬- শ্রমিক কর্তৃক চাকুরির অবসানে শ্রমিক কি সুবিধা প্রাপ্ত হবেন?

উত্তরঃ (১) ৫ বছর হতে অনূর্ধ্ব ১০ বছর মেয়াদে চাকুরি করেছেন এমন ক্ষেত্রে- প্রত্যেক পূর্ণ বছরের জন্য ১৪ দিনের মজুরি; (২) ১০ বছর বা ততোধিক মেয়াদে চাকুরি করেছেন এমন ক্ষেত্রে- ৩০ দিন হারে মজুরি/ গ্রাচুইটি - যা অধিক হবে। [ধারা ২৭(৪)]

প্রশ্ন ১৭- চাকুরির অবসানের সর্বোচ্চ কত দিনের মধ্যে মালিক শ্রমিকের সকল পাওনাদি পরিশোধ করবেন?

উত্তরঃ ৩০ দিন। [ধারা ৩০]

প্রশ্ন ১৮- শ্রমিক কর্তৃক চাকুরির অবসানে শ্রমিক (স্থায়ী/অস্থায়ী) কতদিন পূর্বে নোটিশ প্রদান/নোটিশ পে দিবেন?

উত্তরঃ স্থায়ী শ্রমিকের ক্ষেত্রে- ৬০ দিন পূর্বে/ ৬০ দিনের নোটিশ পে; অস্থায়ী শ্রমিকের ক্ষেত্রে- মাসিক মজুরির ভিত্তিতে চাকুরিরত হলে ৩০ দিন পূর্বে/ ৩০ দিনের নোটিশ পে, মাসিক মজুরি ব্যতীত চাকুরিরত হলে ১৪ দিন পূর্বে/ ১৪ দিনের নোটিশ পে। [ধারা ২৭]

 

কিশোর শ্রমিক নিয়োগ সংক্রান্ত

প্রশ্ন ১৯- কিশোর শ্রমিকের কর্মঘণ্টা কি রূপ?

উত্তরঃ কারখানা/খনিতে- দৈনিক ৫ ঘণ্টা, সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩০ ঘণ্টা, অধিকাল সহ সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩৬ ঘণ্টা; অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে- দৈনিক ৭ ঘণ্টা, সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪২ ঘণ্টা, অধিকাল সহ সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টা; কোন কিশোরকে কোন প্রতিষ্ঠানে সন্ধ্যা ৭ ঘটিকা হতে সকাল ৭ ঘটিকার মধ্যবর্তী সময়ে কোন কাজ করতে দেওয়া যাবে না। [ধারা ৪১]

 

প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা সংক্রান্ত

প্রশ্ন ২০- প্রসূতি কল্যাণ ছুটির সময়সীমা কত?

উত্তরঃ প্রসবের সম্ভাব্য তারিখের পূর্ববর্তী ৮ সপ্তাহ এবং প্রসবের অব্যবহিত পরবর্তী ৮ সপ্তাহ। [ধারা ৪৬(১)]

প্রশ্ন ২১- প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা না পাওয়ার কারণ কি কি হতে পারে?

উত্তরঃ (১) প্রসব পুর্ববর্তী অন্যূন ৬ মাস কাজ না করলে; (২) প্রসবের সময় ২ বা ততোধিক সন্তান জীবিত থাকলে; (৩) পূর্বেই গর্ভপাত হলে। [ধারা ৪৬ (১)(২)]

প্রশ্ন ২২- অন্তঃসত্ত্বা মহিলা প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্তির জন্য কখন নোটিশ দিবেন?

উত্তরঃ (১) ৮ সপ্তাহের মধ্যে সন্তান প্রসবের সম্ভাবনা আছে; অথবা (২) প্রসব পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে। [ধারা ৪৭]

 

কর্মঘণ্টা ও ছুটি সংক্রান্ত

প্রশ্ন ২৩- শ্রমিকের সাপ্তাহিক ছুটি কত দিন?

উত্তরঃ কারখানা/ শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সপ্তাহে ১ দিন, দোকান/ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সপ্তাহে দেড় দিন। [ধারা ১০৩]

প্রশ্ন ২৪- সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কাজ করানো হলে শ্রমিক ক্ষতিপূরণমূলক ছুটি পাবে কি?

উত্তরঃ হ্যাঁ। যথাশীঘ্র সম্ভব (৩ দিনের মধ্যে) সমসংখ্যক ছুটি দিতে হবে। [ধারা ১০৪]

প্রশ্ন ২৫- শ্রমিকের নৈমিত্তিক ও পীড়া ছুটি কত দিন?

উত্তরঃ নৈমিত্তিক ছুটি বছরে ১০ দিন, পীড়া ছুটি ১৪ দিন। [ধারা ১১৫, ১১৬]

প্রশ্ন ২৬- শ্রমিকের মজুরিসহ বাৎসরিক ছুটি কত দিন?

উত্তরঃ (১) প্রাপ্ত বয়স্ক এবং স্থায়ী শ্রমিকদের জন্য কারখানা/দোকান/প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতি ১৮ দিন কাজের জন্য ১ দিন, চা বাগানের ক্ষেত্রে প্রতি ২২ দিন কাজের জন্য ১ দিন, সংবাদপত্র শ্রমিকদের ক্ষেত্রে প্রতি ১১ দিন কাজের জন্য ১ দিন; (২) অপ্রাপ্ত বয়স্ক এবং স্থায়ী শ্রমিকদের জন্য কারখানার ক্ষেত্রে প্রতি ১৫ দিন কাজের জন্য ১ দিন, চা বাগানের ক্ষেত্রে প্রতি ১৮ দিন কাজের জন্য ১ দিন, দোকান/প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতি ১৪ দিন কাজের জন্য ১ দিন। [ধারা ১১৭]

প্রশ্ন ২৭- সর্বোচ্চ বাৎসরিক ছুটি কত দিন?

উত্তরঃ (১) প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিকের ক্ষেত্রে- কারখানা/সড়ক পরিবহন প্রতিষ্ঠানে  ৪০ দিন, চা বাগান/দোকান/বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান/শিল্প প্রতিষ্ঠানে ৬০ দিন; (২) কিশোর শ্রমিকের ক্ষেত্রে- চা বাগান/কারখানায় ৬০ দিন, দোকান/বাণিজ্য/শিল্প প্রতিষ্ঠানে ৮০ দিন। [ধারা ১১৭]

প্রশ্ন ২৮- বছরে কতদিন উৎসব ছুটি প্রাপ্য?

উত্তরঃ ১১ দিন। [ধারা ১১৮]

প্রশ্ন ২৯- উৎসব ছুটির দিনে কাজের ক্ষতিপূরণ কি হবে?

উত্তরঃ এক দিনের বিকল্প ছুটি ও দুই দিনের ক্ষতিপূরণমূলক মজুরি। [ধারা ১১৮(৩)]

 

দূর্ঘটনাজনিত কারণে জখমের জন্য শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ সংক্রান্ত

প্রশ্ন ৩০- দূর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণ ও শর্তসমূহ কি কি?

উত্তরঃ জখমের ফলে কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতি তিন দিনের অধিক হলে ক্ষতিপূরণ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর ক্ষেত্রে ২ লক্ষ টাকা, কর্মক্ষেত্রে দূর্ঘটনাজনিত স্থায়ী অক্ষমতার ক্ষেত্রে ২.৫ লক্ষ টাকা। অস্থায়ী অক্ষমতার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ বছর ক্ষতিপূরণ প্রাপ্য – ১ম দুই মাস পূর্ণ মূল মজুরী হারে, পরবর্তী ২ মাস মূল মজুরী এর দুই-তৃতীয়াংশ হারে, তৎপরবর্তী মাসসমূহে মূল মজুরীর অর্ধেক হারে।

প্রশ্ন ৩১- দীর্ঘকাল পেশাগত ব্যধির ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ কত?

উত্তরঃ দীর্ঘকাল পেশাগত ব্যধির ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ মাসিক মজুরির অর্ধেক হারে সর্বাধিক ২ বছর